সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:২৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বিএনপি’র দলীয় পদের প্রভাব খাটিয়ে  চাঁ’দা’বা’জী, জমি দখল ও স’ন্ত্রা’সী কর্মকান্ডের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন : বহিস্কার দাবী মহেশপুরে কিশোরীদের প্রশিক্ষণ ও প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ ধুনটে বিএনপির দু’পক্ষের মাঝে সং’ঘ’র্ষ শ্রীপুরে ডেভিল হান্ট অপারেশনে গ্রেপ্তার-১০ শ্রীপুরে পীর জয় গুরু মনির শাহ্’কে আটক করে পুলিশে দিয়েছে জনতা রংপুরের পীরগঞ্জে শিল্পী ঝিনুকের খ’ন্ডি’ত মাথা উদ্ধার গাজীপুরের শিক্ষার্থীদের উপর হামলা আ.লীগ-যুবলীগ-ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা গাজীপুরে ঘুরে বেড়াচ্ছে : সারজিস আলম বগুড়ায় ভেঙ্গে ফেলা জাসদ অফিসের জায়গায় ‘আবু সাঈদ জামে মসজিদ’ নির্মাণের ঘোষণা নেত্রকোনাস্থ কলমাকান্দা পরিবারের আলোচনা সভা ও আহবায়ক কমিটি গঠিত গাজীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত  খুলনা কারাগারে মোবাইল ব্যবহার করছেন ভিআইপিরা! ছাত্রজনতা লড়ছে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে, রাজনীতিবিদরা লড়ছেন ঝুট নিয়ন্ত্রনে  মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা শ্রীমঙ্গলে  মান্দায় শ্বশুরবাড়ি গিয়ে প্রতিপক্ষের হাতে মা’র’ধ’রে’র শিকার জামাই সহ আহত -৫ ,, মহম্মদপুরে কৃষকদলের সমাবেশ অনুষ্ঠিত  শ্রীপুরে অ’গ্নি’কা’ণ্ডে ১৬ টি ঘর, গার্মেন্টস শ্রমিকদের স্বর্ণালংকার এবং নগদ টাকা পু’ড়ে ছাই গাইবান্ধায় ইসলামী ছাত্র শিবিরের ৪৮তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলা শ্রমিকদল নেতাকে কু’পি’য়ে জ’খ’ম, আহত-৩ গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো বগুড়া জেলা আ’লীগ কার্যালয় ছাত্র হ’ত্যা’র আসামি ধামরাই যুবলীগের নেতা নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার

যে সাত লক্ষণে বুঝবেন সঙ্গীর সঙ্গে জীবন কাটানো যাবে

প্রেমের সম্পর্কের পরিণতি সবসময় সারাজীবনের বন্ধনে গড়ায় না। আবার বিয়ের আগে অনেকেই ভয়ে থাকেন যে, সঙ্গীর সঙ্গে বোধহয় সারাজীবন পার করতে পারবেন না। এমনকি বিয়ের পরেও অনেকেই বুঝতে পারেন না যে, এমন সঙ্গীর সঙ্গে আজীবন পার করতে পারবেন কিনা। কিন্তু কিছু লক্ষণ দেখলে বোঝা যায়, সঙ্গীর সঙ্গে আপনি সারাজীবন পার করার জন্য স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন কিনা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সচরাচর সাতটি লক্ষণ দেখলেই জানা যায়, সঙ্গীর সঙ্গে আপনি পরবর্তী জীবন স্বাচ্ছন্দ্যে কাটাতে পারবেন কিনা। আসুন জেনে নেওয়া যাক সেসব ব্যাপারে।

১. স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন কিনা

প্রেমিক কিংবা প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করার পর কোনো ধরনের অস্বস্তি না হয়ে যদি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন, তাহলে ধরে নেওয়া যায় আপনি তার সঙ্গে জীবন কাটাতে পারবেন।

আর বিবাহিতদের ক্ষেত্রে কেউ যদি তার পাশে আরেকজনকে ঘুমাতে দেখে কোনো ধরনের অস্বস্তিতে না ভোগেন; এমনকি সকালে বাসি মুখে তার সঙ্গে কথা বলতে কিংবা ঘুমঘুম চেহারায় সঙ্গীর সামনাসামনি হতে কোনো ধরনের বিড়ম্বনায় পড়েন না, তারাও ভবিষ্যতের জন্য তৈরি বলে মনে করা হয়। আর যদি এর ব্যতিক্রম ঘটে, তাহলে ভিন্ন কথা।

২. তাকে আদর করেন কিনা

আপনার হয়তো হঠাৎ করেই তেমন কিছু না ভেবেই সম্পর্কটা হয়ে গেছে। কিন্তু বর্তমানে একে অপরকে যথেষ্ট আদরযত্ন করেন। তাহলে বুঝতে হবে আপনাদের ভেতরে মায়া পড়ে গেছে। এর ওপর ভর করে আরো দীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়া যেতে পারে।

৩. সার্বক্ষণিক যোগাযোগ

সঙ্গীর সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগে আপনি যেমন রাখেন, সঙ্গীও সবসময় আপনার ব্যাপারে খোঁজখবর রাখাটা ইতিবাচক। এতে করে একে অন্যের প্রতি আগ্রহের বিষয়টি ফুটে ওঠে।

যদি দেখেন আপনাকে না দেখতে পেয়ে কিংবা দীর্ঘক্ষণ আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পেরে কেউ উদ্বিগ্ন হয়ে আছে, তাহলে বুঝবেন এই সম্পর্ক  অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়।

৪. নিরাপদ বোধ করা

সঙ্গীর সঙ্গে রাত-বিরাতে বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়াতেও যদি নিরাপত্তাহীনতায় না ভোগেন, তাহলেও বুঝে নিতে হবে তার প্রতি আস্থা আছে। এছাড়া সকল বিষয়ে তার প্রতি আস্থা রাখতে পারলে, বুঝতে হবে বাকি জীবনও আস্থার সঙ্গেই কাটানোর জন্য ভরসা রাখা যেতে পারে।

৫. সকল বিষয় শেয়ার করা

নিজের জীবনের যে কোনো বিষয়ে সঙ্গীর সঙ্গে পরামর্শ করতে পারেন? যদি উত্তর হ্যাঁ হয়, তাহলে জেনে নিন আপনি সঙ্গীর প্রতি আস্থাবান। তার সঙ্গে বাকি জীবনটাও অজান্তেই কাটিয়ে দিতে চান আপনিও!

৬. দুজন মিলে

দুজন মিলে যদি সবকিছু জয় করতে পারার সাহস রাখতে পারেন, তাহলে একজীবন একসঙ্গে কেন কাটাতে পারবেন না? অবশ্যই পারবেন। আর মন থেকে আপনিও হয়তো সেটাই চান।

৭. ঈর্ষা না হলে

যদি সঙ্গীর উন্নতিতে আপনার ঈর্ষা না হয়ে অনেক বেশি সুখানুভূতি তৈরি হয়, তাহলেও আপনি সঙ্গীর সঙ্গ ছাড়তে চান না। তবে আরো কিছু বিষয়ও থাকা জরুরি। সম্পর্কের ক্ষেত্রে সবসময়ই শ্রদ্ধাবোধ দরকার। একে অপরকে সবসময় শ্রদ্ধা করা দরকার। সেটা জীবন থেকে হারিয়ে গেলে সম্পর্কটাও তাসের ঘরের মতো হয়ে যায়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page আমাদের পেজ লাইক করুন
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com