ডেস্ক রিপোর্ট ঃ ঢাকা ১৮ নির্বাচনী আসনের (সাবেক ঢাকা ৫) দুই বারের বিএনপির এমপি কামরুল ইসলামের একসময়ের বিশ্বস্ত সহচর এখন উত্তরা পূর্ব থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি!
গত কাউন্সিলের আগে থেকেই আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা বিশেষ করে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বারবার সুবিধাভোগী ও বিতর্কিতদের দলে না নেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়ে আসছেন। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ড অনুপ্রবেশকারীদের তালিকা তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু তা সত্বেও ঢাকা মহানগর উত্তরের নেতারা টাকার বিনিময়ে কমিটি নিয়ে পকেট বানিজ্য করেছেন বলে অভিযোগ তৃনমূলের । উত্তরা পূর্ব থানার বিতর্কিত এ কমিটি ঘোষিত হবার পর থেকেই সাবেক বিএনপির প্রভাবশালী এ নেতাকে আওয়ামী লীগের কমিটিতে সভাপতি করা হয়েছে কীভাবে এ প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন মহলে। যার ফলে স্বয়ং জননেত্রী শেখ হাসিনা এ কমিটি স্থগিত করে দেন। কিন্তু এ নির্দেশনা অমান্য করে এ কমিটি এখোনো বহাল রয়েছে।
যার কথা বলছি তিনি হলেন ৯০ এর দশক থেকে বিএনপির ঝান্ডাবাহী নেতা, ঢাকা ১৮ নির্বাচনী আসনের (সাবেক ঢাকা ৫) দুই বারের বিএনপির এমপি কামরুল ইসলামের একসময়ের বিশ্বস্ত সহচর, বর্তমান উত্তরা পূর্ব থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কুতুবউদ্দিন আহমেদ।
উত্তরা পূর্ব থানার এ কমিটি নিয়ে সর্ব মহলে অভিযোগ উঠেছে যে, আওয়ামী লীগ বিরোধী দলে থাকাকালে আন্দোলনকারী ও দলের জন্য ত্যাগী নেতাকর্মীদের স্থান হয়নি কমিটিতে। ‘নব্য আওয়ামী লীগার’ ও সুবিধাভোগী অনুপ্রবেশকারীদের স্থান দেওয়া হয়েছে এতে।
এ কমিটি নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বলছেন, যে ব্যক্তি জীবনেও নৌকায় ভোট দেয়নি বরং বিএনপি নেতা থাকাকালীন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের নিপীড়ন করেছে এমন মানুষকে দলের সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এতে দলের ভেতরে ও বাইরে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। অস্বস্তিতে রয়েছেন দলটির ত্যাগী ও নিবেদিতপ্রাণ নেতাকর্মীরা।
বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে এ আসনের সংসদ সদস্য কামরুল ইসলামের ‘ডান হাত’ খ্যাত কুতুবউদ্দিন আহমেদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ নেতৃত্বে নির্যাতন-নিপীড়ন, হামলা-মামলার শিকার হওয়া আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা কিছুতেই তাকে মেনে নিতে পারেননি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ত্যাগী নেতা বলেন,যে লোক বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকাকালে বঙ্গবন্ধুর সৈনিকদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতন করেছে। সেই লোক যদি আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর আবার আওয়ামী লীগেরই সভাপতি হয়ে যায়, তাহলে সাংগঠনিক পরিস্থিতি ও নেতাকর্মীর অবস্থা কেমন হবে দলীয় সভানেত্রী ও সাধারণ সম্পাদক তা বিবেচনা করবেন। বিএনপি ক্ষমতায় থাকা কালে বিএনপি নেতা কুতুবউদ্দিন আহমেদ বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনাকে নিয়ে কটূক্তি করেন। শুধু তাই নয়, আওয়ামী লীগের অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয় তার নেতৃত্বে, এমন অভিযোগও রয়েছে। কোনোদিন আওয়ামী লীগে ভোট দেননি
তিনি এবং তার স্বজনরাও আওয়ামী বিদ্বেষী। তার আপন বোন বিএনপি নেত্রী আর বোনের মেয়ের জামাই যুবদলের কেন্দ্রীয় নেতা।
এ অঞ্চলের তৃণমূল আওয়ামিলীগের নেতা কর্মীরা চলমান শুদ্ধি অভিযানের অংশ হিসেবে কুতুব উদ্দিনের অপসারন চান এবং ত্যাগী নেতাদের মুল্যায়ন চায়।
(ধারাবাহিক প্রতিবেদনের ১ম অংশ সমাপ্ত)
২য় পর্ব আসছে শীঘ্রই, দেখতে চোখ রাখুন ……… এ
কুতুব বাহিনীর চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ উত্তরাবাসি
Bạn có thể tự tháo lưới lóc ra để vệ sinh tấm lọc. https://www.freeads-fife.co.uk/user/profile/355
I do agree with all the ideas you have presented in your post.
They’re really convincing and will definitely work.
Nonetheless, the posts are too brief for newbies.
May you please lengthen them a bit from next time?
Thank you for the post. http://Backstreetsofhickory.com/
I do agree with all the ideas you have presented in your post.
They’re really convincing and will definitely work. Nonetheless,
the posts are too brief for newbies. May you please lengthen them a bit from next time?
Thank you for the post. http://Backstreetsofhickory.com/