এম.টুকু মাহমুদ হরিণাকুণ্ডু থেকেঃ
যদি ছন্দে ছন্দে বলি আমি জীবিকার প্রয়োজনে নিজেকে সমর্পণ করেছি মাটির কাছে। আমি কৃষকের সন্তান – একথা বলতে নেই এতটুকুও অভিমান। আমার বাংলার মাঠে বসে রকমারী সোনালি ধানের মেলা, খাল বিল নদী জলাশয়ে রূপালি মাছের খেলা। কাস্তে হাতে মাথাল মাথায় গামছা কাঁধে বাঁশের বাঁশিতে বেলা শেষে তুলি সুর এ যে কি আনন্দ ? ধান আর পান হরিণাকুণ্ডুর প্রাণ তার পরও ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরশেদ আলী চৌধুরী সরকারি অনুদানে সাত দিন সু-দুর জাপান থেকে স্টাডিট্যুর শেষে দেশে ফিরলেন সাথে করে নিয়ে এলেন সাক সবজি ও ফলমুলের আধুনিক চাষাবাদ ও প্রকৃয়াজাত করণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও জ্ঞান, যা তৃণমূল পর্যায়ের চাষীদের উৎপাদন বৃদ্ধির সহায়তায় করবে , এখন শুধুমাত্র প্রয়োগের অপেক্ষা?
তিনি বলেন বৃহত্তর কুষ্টিয়া ও যশোর অঞ্চল কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় “টেকনোলোজিক্যাল ইন্টারভেনশন ইন দি প্রোডাকশন এন্ড প্রোসেসিং অফ ফ্রুটস এন্ড ভেজিটেবল” শীর্ষক সাত দিনের জন্য জাপানে স্টাডি ট্যুরে শিক্ষা সফরে করেছি। রবিবার তিনি কর্মস্থলে পৌছালে সহকর্মীগণ ফুলেল শুভেচ্ছা জানান তাকে । এ সময় উপস্থিত ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার আব্দুল মমিন, এসএপিপিও মনিশংকর বিশ্বাস ,উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান, নিজাম উদ্দিন, আলি হোসেন, মশিউর রহমান।
তিনি উপস্থিত সহকর্মী এবং গণমাধ্যমে বলেন তিনি এই স্টাডিট্যুরে সাক সবজি ও ফলমূলের আধুনিক চাষাবাদ ও প্রক্রিয়াজাত করণ বিষয়ে অর্জিত জ্ঞান মাঠ পর্যায়ে অনভিজ্ঞ কৃষকদের স্বাস্থ্যসন্মত সাক সবজি ও ফলমূল উৎপাদনের জন্য তার আহরিত জ্ঞান হরিণাকুণ্ডুর আপামর জনসাধারণের কাজে লাগাতে চান। যাতে কৃষকের ভাগ্যের উন্নয়ন সহ আর্থিক ভাবে সাবলম্বী হবে আনেক কৃষি নির্ভর পরিবার ।