শেখ মোঃসাইফুল ইসলাম,গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধিঃ
গাইবান্ধার সাদুল্যাপর উপজেলা সাবরেজিস্টার কর্মকর্তা ধীরাজ সাহা দীর্ঘদিন থেকে সাদুল্যাপুর উপজেলায় সততার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আচ্ছেন ।
তিনি প্রতিটি দলিল পাড় হওয়ার আগে জমি ক্রেতা ও বিক্রেতার নিকট থেকে জানতে চায়, কাউকে কোন প্রকার বার্তি টাকা দিয়েছে কি না, কাউকে টাকা পয়সা দেয়ার প্রমাণ পাওয়া গেলে তার জমির দলিল সম্পাদন করা হয় না।
এমন সততার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আচ্ছেন এই কর্মকর্তা ধীরাজ সাহা । অফিস চলাকালীন দেখা গিয়ে, এই কর্মকর্তার সততা, দলিল করতে আশা কয়েক জন ব্যাক্তির সঙ্গে কথা হলে তারা বলেন, এই কর্মকর্তা সাদুল্যাপুর উপজেলায় আসার পড় থেকে জমি ক্রেতার ন্যাশনাল আইডি, জমি বিক্রিতার ন্যাশনাল আইডি, ও জমি বিক্রয় কারীকে উপস্থিত থাকতে হয়, তাহলে দলিল সম্পাদন করে থাকেন এই কর্মকর্তা।
গাইবান্ধা জেলার অন্য অন্য উপজেলার সাবরেজিস্টার অফিস গুলিতে, ব্যাপক হাড়ে অর্থের বানিজ্য হলেও ব্যাতিক্রম সাদুল্যাপুর উপজেলা সাবরেজিস্টার কর্মকর্তা ধীরাজ সাহা ।
তিনি সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, হল্পনামায় দলিল লেখক মহুরি দের জন্য নেয়া হয় মাত্র ১২শ টাকা অসিসে কোন প্রকার টাকা পয়সা নেয়া হয় না ।
তিনি আরো বলেন সম্পত্তি অনেক কিটিকেল বিষয়, তা চাইলে একজনের জমি অন্যকে মালিক বানিয়ে দেওয়া ঠিক না ।
বাংলাদেশে সব থেকে বেশি ঝামেলা জমাজমির বিষয়, তাই দেশের সকল সাবরেজিস্টার কর্মকর্তা সচ্চতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করলে জমাজমির ঝামেলা দ্রুত সমাধান করা সম্ভব ।
সেই লক্ষে সততার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করে আচ্ছেন এই কর্মকর্তা, এমন ভাবে সততার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে ব্যাপক সম্মান কুড়িয়েছেন বর্তমান সাদুল্যাপুর উপজেলা সাবরেজিস্টার কর্মকর্তা ধীরাজ সাহা।